মেহেদী হাসান শেরপুর প্রতিনিধি:
শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজ শিক্ষকের সাথে একই কলেজের এক শিক্ষার্থীর পরকীয়ার ঘটনা ফাঁস হলে অতঃপর বিয়েতে গড়ায় সে সম্পর্ক। এ ঘটনায় ওই শিক্ষককে তাৎক্ষণিক বদলির বিষয়ে উপর মহলে জানানো হয়েছে এবং শিক্ষার্থীকে কলেজে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।
জানা গেছে, শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মইদুজ্জামান ২০২১ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি যোগদান করেন। তার বাড়ি নকলা উপজেলার বাজারদী গ্রামে। তার স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে।
পরে অধ্যক্ষ প্রফেসর ফাওজিয়া আমিন দিনা তাৎক্ষণিক ওই শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীর পরিবারকে খবর দিয়ে কলেজে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে তারা পারিবারিকভাবে বিয়েতে রাজি হলে রাতেই স্থানীয় একটি কাজী অফিসে গিয়ে ৩০ লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য করে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়। সেই সাথে কলেজের অধ্যক্ষ ওই শিক্ষককে তাৎক্ষণিক বদলির জন্য ডিজি অফিসে লিখিত চিঠি পাঠায় এবং ওই শিক্ষার্থীকে কলেজে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়।